
২০১২-তে আমি একবার আদালতে রিট করে আদেশ নিয়ে বুয়েটের শিক্ষার্থীদের আন্দোলন থামিয়েছিলাম৷ এবার আর তা করবো না। শিক্ষার্থীদের এই আন্দোলন সারা দেশব্যাপী ছড়িয়ে যাবে।
বুধবার (৫ ডিসেম্বর) সকালে বেইলি রোডের ক্যাম্পাসের সামনে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট ডক্টর মো. ইউনুছ আলী আকন্দ সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, ২০১২ সালে চৈতি নামে একটি মেয়ের ইচ্ছায় তাকে সায়েন্স নিতে দেওয়া হয়নি। মেয়েটি এক বছর নষ্ট করে পুনরায় পরীক্ষা দিলেও তাকে সায়েন্স দেওয়া হয়নি। পরে মেয়েটি আত্মহত্যা করে। যদি চৈতির আত্মহত্যার বিচার হতো তাহলে অরিত্রী অধিকারীকে মরতে হতো না।
‘আমি মঙ্গলবার (৪ ডিসেম্বর) গভর্নিং বডিকে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছিলাম ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযুক্তদের বরখাস্ত করতে, তবে তারা তা করেনি। অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। তার এখন পুলিশ কাস্টডিতে অথবা সাসপেন্ডেড অথবা জামিনে থাকা উচিত ছিল। কিন্তু কিছুই হয়নি।’