দিন যতই যাচ্ছে, বইমেলায় ভিড় ততই বাড়ছে। শুরুর দিকের খরা কাটিয়ে মেলা প্রাঙ্গণে ফিরছে প্রাণ। বয়সের গণ্ডি পেরিয়ে সব বয়সী মানুষের ঢল নামছে। মুখরিত হয়ে উঠছে পাঠক, দর্শনার্থী, ক্রেতা-বিক্রেতাদের পদচারণায়। করোনাকালেও মেলায় ভিড় বাড়ায় হাসি ফুটেছে লেখক-প্রকাশকদের মুখে।
বুধবার (২৪ মার্চ) বইমেলায় সরেজমিনে দেখা গেছে, টিএসসি সংলগ্ন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ফটক দিয়ে বিভিন্ন বয়সের মানুষ সারিবদ্ধভাবে প্রবেশ করছে বইমেলায়। মানুষের সঙ্গে মেলায় আসছে নতুন বইও। বইয়ের সঙ্গে লেখকদের উপস্থিতিও বাড়ছে। সঙ্গে তাদের শুভাকাঙ্ক্ষীরাও। সব মিলিয়ে আড্ডা, ঘোরাঘুরি আর বই পড়ে-দেখে কাটছে সময়।
‘প্রিয় মুখ প্রকাশনী’র এক বিক্রেতা বলেন, ‘গতকালও আমরা দুশ্চিন্তায় ছিলাম। আজকে মানুষের উপস্থিতি দেখে আশা জেগেছে। বিক্রিও বেড়েছে। এভাবে শেষ পর্যন্ত চললে আমরা সবাই ভালো থাকব। ভালো একটি অভিজ্ঞতা নিয়ে মেলা শেষ করতে পারব।’
ইব্রাহিম খান বলেন, এবারের বইমেলা অনেক বড় পরিসরে হচ্ছে। হাঁটাহাঁটি করা লাগছে। তবে এবার বিজ্ঞানবিষয়ক নতুন নতুন বই এসেছে। যার জন্য ভালো লাগছে। এছাড়া ধুলাবালিমুক্ত করাসহ আর কিছু ব্যবস্থা থাকলে ভালো লাগত।