নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে গণহত্যা ও স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
2024-03-26 19:58:31
যথাযথ মর্যাদা ও কর্মসূচি পালনের মধ্য দিয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের উদ্যাপন করা হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে আলোক সজ্জা, প্রদীপ প্রজ্বালন, আলোচনা সভাসহ দুই দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
শুরুতেই ২৫ মার্চ কাল রাত স্মরণে সোমবার (২৫ মার্চ) রাত ১১ টায় ক্যাম্পাসে ব্ল্যাকআউট করা হয়। ফলে জাতীয় কর্মসূচির সাথে সংগতি রেখে এক মিনিট বিদ্যুতবিহীন গোটা ক্যাম্পাস অন্ধকারাচ্ছন্ন করা হয়।
এরপর রাত সোয়া ১১টায় প্রথমে ক্যাম্পাসের বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য ও পরে ‘চির উন্নত মম শির’ প্রাঙ্গণে প্রদীপ প্রজ্বালন করা হয়।
প্রদীপ প্রজ্বালন শেষে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর। বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘অপারেশন সার্চ লাইট’ কি সুন্দর একটা নাম। অথচ এই সুন্দর নামের আড়ালে ইতিহাসের জঘন্যতম কাজ পাকিস্তানিরা করেছিল। তারা অপারেশন সার্চ লাইট নাম দিয়ে নিরীহ বাঙালিদের গুলি করে হত্যা করেছিল হাজার হাজার মানুষ। একাত্তরের ২৫ মার্চের রাত ইতিহাসে কাল রাত হিসেবে চিহ্নিত। গণহত্যার সঙ্গে যারা যুক্ত ছিলেন তাদের বিচার আন্তর্জাতিকভাবে করতে হবে। এটাই সময়ের গণদাবি।
দিবসটি উপলক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সকালে প্রশাসনিক ভবনের সামনে জাতীয় সঙ্গীত সহযোগে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর একটি বর্ণাঢ্য শোভা যাত্রা শুরু হয়। শোভাযাত্রা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর বঙ্গবন্ধু ভাস্কর্য ও চির উন্নত মম শির ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারারসহ হল প্রশাসন, অনুষদ, বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি, প্রেসক্লাব ও অন্যান্য ক্রিয়াশীল সংগঠন গুলো