
ব্লু ইকোনমি হচ্ছে সমুদ্র সম্পদ নির্ভর অর্থনীতি। ১৯৯৪ সালে অধ্যাপক গুল্টার পাউলি ভবিষ্যৎ অর্থনীতির রুপরেখা প্রণয়নের জন্য একটি টেকসই এবং পরিবেশ বান্ধব মডেল হিসাবে ব্লু ইকোনমির ধারণা দেন।
আন্তর্জাতিক সংস্থার পাশাপাশি বিভিন্ন ছোট বড় দেশ ব্লু-ইকোনোমি নির্ভর উন্নয়ন কৌশল প্রণয়ন করছে। ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় অর্থনীতির সিংহভাগ সমুদ্র নির্ভর। সম্প্রতি দেশটি এমনকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, যার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করা গেলে সমুদ্র থেকে আহরিত সম্পদের মূল্যমান জাতীয় বাজেটের দশগুণ হবে!
অস্ট্রেলিয়া সমুদ্রসম্পদ থেকে বর্তমানে প্রায় ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করছে। যা আগামীতে আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে!
বাংলাদেশ ইতোমধ্যে সমুদ্র সম্পদ অাহরণ ও সমুদ্রসীমার ব্যবহারের জন্য ভারত ও চীনের সাথে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেছে।।