
বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন বলেছেন, ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে ২০০০ কোটি টাকার খরচ বেড়েছে। সে ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার চেষ্টা চলছে।
আজ বুধবার দুপুরে সচিবালয়ে এ কথা বলেন তিনি।
এ সময় উপদেষ্টা আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের একপেশে শুল্কারোপের বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টা নিজে দেখছেন। দেশটি বাংলাদেশের রপ্তানির পণ্য থেকে এক বিলিয়ন ডলার শুল্ক আয় করে। তার পরও তাদের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। আর এসব নিয়ে আলোচনা করতেই যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা।
বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৫০ বিলিয়ন ডলার জানিয়ে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, এর বিপরীতে আমদানি ৮০ থেকে ৯০ বিলিয়ন ডলার। আর এই ঘাটতি মেটাতে সাহায্য করে রেমিট্যান্স। অর্থপাচার বন্ধ হওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলে বেশি অর্থ আসছে বলেও জানান তিনি।
এ সময় সয়াবিনের বাড়তি দাম প্রসঙ্গে বলেন, রাজস্ব বাড়াতেই ১৪ টাকা দাম সমন্বয় করতে হয়েছে।